Fiverr is a global online marketplace offering tasks and services, beginning at cost of $5 per job performed, from which it gets its name. The site is primarily used by freelancers who use Fiverr to offer a variety of different services, and by customers to buy those servicesCurrently, Fiverr lists more than three million services on the site that range between $5 and $500.
Web address
Slogan
Browse. Buy. Done.
Commercial?
Yes
Type of site
Online Marketplace
Required
Available in
English, Spanish, French,Dutch, Portuguese
Owner
Launched
February 2010
Alexa rank
177 (October 2014)
Current status
Active
Web address
Slogan
Browse. Buy. Done.
Commercial?
Yes
Type of site
Online Marketplace
Required
Available in
English, Spanish, French,Dutch, Portuguese
Owner
Launched
February 2010
Alexa rank
177 (October 2014)
Current status
Active
History
Fiverr
was founded by Micha Kaufman and Shai Wininger in 2009 to provide a platform
for people to buy and sell a variety of digital services typically offered by
freelance contractors, such as writing, graphic design,and programming.Fiverr’s
services start at $5, which is what the company’s name is based on and can go
up to thousands of dollars with Gig Extras. Each service offered is called a
“Gig”
The
website was launched in February 2010 and by 2012 was hosting over 1.3 million
Gigs.The website transaction volume has grown 600% since 2011. Additionally,
Fiverr.com has been ranked among the top 100 most popular sites in the U.S. and
top 150 in the world since the beginning of 2013.
On May
3, 2012, Fiverr secured US$15 million in funding from Accel Partners and Bessemer
Venture Partners, bringing the company's total funding to US$20 million.
On
December 2013, Fiverr released their iOS app in the Apple App Store.
On
March 2014, Fiverr released their Android app in the Google Play store.
During
August 2014, Fiverr announced that it has raised $30 million in a Series C
round of funding from Bessemer Venture Partners, Accel and other investors. The
round brings their total funding to date to $50 million.
Function
Fiverr
facilitates the buying and selling of "Gigs" or micro-jobs online.
Gigs range from “get a well-designed business card”, “a career consultant will
create an eye-catching resume design”, “help with HTML, JavaScript, CSS, and
JQuery”, to “I will be your personal assistant or virtual assistant” and “I
will have Harold the Puppet make a birthday video.
Seller Levels
Seller Levels
ফাইবার মার্কেটপ্লেসে প্রচুর কাজ পাওয়ার কিছু টিপস
ফাইভার (fiverr.com) ইতিমধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এ মার্কেটপ্লেসে গিগ রেট ৫ ডলার দেখে অনেকে কাজ করতে কম উৎসাহিত হয়। আসলে বিষয়টি এরকম না। এ মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অনেকে প্রতিমাসে গড়ে ১৫০০ ডলারও আয় করছে। এরকম ১জনের সাক্ষাৎকারও ইতিমধ্যে জেনেসিসব্লগসে প্রকাশ করেছি। সাক্ষাৎকারটির লিংকঃ http://genesisblogs.com/freelancing-2/15227। এ ইন্টারভিউ পড়ার পর অনেকেই জানতে চেয়েছে কিভাবে fiverr.com এ সফল হওয়া যায়। সেজন্যই লিখে ফেললাম আজকের এ পোস্টটি।
কোন ধরনের গিগ গুলো ফাইভারে বেশি বিক্রি হয়?
সাধারণত ক্রিয়েটিভ ধরনের গিগগুলো বেশি বিক্রি হয়। ক্রিয়েটিভ গিগের উদাহরণ। যেমনঃ
voice narration, video creating, bizarre services, proofreading, content creation like blog posts, artwork creation like sketches or logos, a lot of computer services like fixing WordPress or programming in .NET, etc
কিভাবে গিগ কে সার্চের ফলাফলের প্রথমে রাখব?
কোন বায়ারের যখন কোন সার্ভিস দরকার হয়, তখন ফাইভারে গিয়ে সার্চ করে। তখন সার্চের প্রথম দিকে আপনার গিগটিকে পাওয়া গেলে বিক্রির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। গিগটিকে সার্চের ফলাফলের প্রথমে আনার জন্য টিপস শিখিয়ে দিচ্ছি।
১ম পদক্ষেপঃ
গিগ অপ্টিমাইজ করুনঃ
১) গিগের টাইটেলটি আকর্ষণীয় করুন। যাতে যে কেউ টাইটেলটা দেখেই ভিতরে গিয়ে পড়তে আকর্ষণবোধ করে। টাইটেলে অবশ্যই সার্চের সম্ভাব্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
২) ট্যাগের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য রিলেটেড কীওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করুন।
৩) ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন কাউকে হঠাৎ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, এরকম কিছু ব্যবহার করুন। গতানুগতিকের বাইরে গিয়ে ব্যতিক্রম কিছু করলেই সেটি মানুষকে আকর্ষণ করে। সুতরাং সে চেষ্টাটা করুন।
৪) গিগে যদি ভিডিও ব্যবহার করেন তাহলে সেক্ষেত্রে বিক্রির সম্ভাবনা ৬০% বেড়ে যায়। এটা ফাইভার অথোরিটি থেকেই বলা আছে। সুতরাং চেষ্টা করুন, ফাইভারের নিয়ম মেনে ভিডিও তৈরি করে সেটি গিগে ব্যবহার করার জন্য।
২য় পদক্ষেপঃ
গিগ অপ্টিমাইজ হয়ে গেলে এবার দুটি বিষয় নির্ভর করে সার্চে উপরে থাকার জন্য। এ দুটি বিষয় হচ্ছেঃ গিগ পপুলারিটি, গিগ রিভিউ।
১নং বিষয়ঃ গিগ পপুলারিটি অর্জনঃ
গিগের ভিতর যদি প্রচুর মানুষকে নিয়ে আসতে পারেন অর্থাৎ প্রচুর মানুষকে গিগটি পড়াতে পারেন তাহলেই সেই গিগের পপুলারিটি অর্জিত হয়। প্রচুর মানুষকে গিগটির লিংকে ক্লিক করানোর জন্য কিছু এস.ই.ও টিপস ব্যবহার করতে হবে।
সোশ্যালমিডিয়াতে ক্যাম্পেইনঃ
গিগটিকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোতে (ফেসবুক, টুইটার, লিংকডিন, রেডিট ইত্যাদি) শেয়ার করুন।
সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনে সফল হওয়ার ব্যাপারে ইতিমধ্যে জেনেসিসব্লগসে কয়েকটি এক্সক্লুসিভ লেখা পোস্ট হয়েছে। সেগুলো পড়ে নিয়ে সেই অনুযায়ি কাজ করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
১। ফেসবুকঃ http://genesisblogs.com/tutorial-2/638
২। টুইটারঃ ক) http://genesisblogs.com/tips-2/5384
খ) http://genesisblogs.com/tips-2/7649
৩। লিংকডিনঃ http://genesisblogs.com/tips-2/2667
৪। পিন্টারেস্টঃ http://genesisblogs.com/tips-2/3759
৫। রেডিটঃ http://genesisblogs.com/tips-2/7820
৬। সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনে সফল না হওয়ার কারনঃ http://genesisblogs.com/tutorial-2/7446
৭। সফলভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ২৬টি পরামর্শঃ
http://genesisblogs.com/tips-2/6385
২। টুইটারঃ ক) http://genesisblogs.com/tips-2/5384
খ) http://genesisblogs.com/tips-2/7649
৩। লিংকডিনঃ http://genesisblogs.com/tips-2/2667
৪। পিন্টারেস্টঃ http://genesisblogs.com/tips-2/3759
৫। রেডিটঃ http://genesisblogs.com/tips-2/7820
৬। সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনে সফল না হওয়ার কারনঃ http://genesisblogs.com/tutorial-2/7446
৭। সফলভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ২৬টি পরামর্শঃ
http://genesisblogs.com/tips-2/6385
গিগ সংশ্লিষ্ট ব্লগপোস্টের মাধ্যমে গিগের লিংক প্রচারঃ
গিগটি যদি লোগো ডিজাইন সম্পর্কিত হয়ে থাকে, তাহলে আকর্ষণীয় লোগো ডিজাইনের উপর টিপস নিয়ে কোন ব্লগপোস্ট লিখে ফেলতে পারেন। এ পোস্টটি প্রচুর মানুষ পড়বে, প্রচুর মানুষকে লেখাটি আকর্ষণও করবে। সেই পোস্টের ভিতর যদি গিগের লিংকটি দিয়ে আসেন তাহলেও গিগটিতে অনেক ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।
এ দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করে গিগের পপুলারিটি বৃদ্ধি করুন।
২নং বিষয়ঃ গিগ রিভিউ বৃদ্ধিঃ
উপরের কাজগুলো করলে আশাকরা যায় খুব দ্রুত কিছু গিগ বিক্রির অর্ডার পেয়ে যাবেন। গিগ অনুযায়ি কাজ করে এবং সময়মত কাজ ডেলিভারি দিয়ে বায়ারের কাছ থেকে ভাল ফিডব্যাক সংগ্রহ করুন। যতবেশি ভাল ফিডব্যাক পাবেন, আপনার গিগ ততবেশি সার্চের উপরে উঠতে থাকবে।
পুরো পোস্ট অনুযায়ি কাজ করলে অবশ্যই ফাইভারে প্রচুর গিগ বিক্রি করতে পারবেন। এ পোস্টটি পড়ে সফল হলে ফেসবুকে আমাকে জানাবেন আশা করি। ভাল প্রস্তুতি, পরিকল্পিত প্রস্তুতি ছাড়া কাজ করলে সফল হতে পারবেননা, হলেও অনেক দেরী হবে। সুতরাং সঠিকভাবে কাজ করুন, না হলে ব্যর্থ হলে ভাগ্যের দোষ দিয়ে লাভ নাই। ব্যর্থতার জন্য আপনার পদক্ষেপটাই দায়ি।
0 comments:
Post a Comment